NEW :
Loading contents...

 শঙ্খ ঘোষের উৎসর্গীকৃত গ্রন্থের সম্পূর্ণ তালিকা 

  ¤ কাব্যগ্রন্থ :-  

১) "দিনগুলি রাতগুলি" (১৯৫৬) --- ইভা-কে।

২) "নিহিত পাতাল ছায়া" (১৯৬৭) --- সুতপা প্রদ্যুন্ন-কে।

৩) "আদিম লতাগুল্মময়" (১৯৭২) --- বন্ধুকে, যে আর বন্ধুনেই।

৪) "মুর্খ বড়ো, সামাজিক নয়" (১৯৭৪) --- সাহিত্য-সমালোচক শচীন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায়কে।

৫) "বাবরের প্রার্থনা" (১৯৭৬) --- 'রূপ-রূপা-রূপমকে জন্মদিনে'।

৬) "তুমি তো তেমন গৌরী নও" (১৯৭৮) --- হিমানী-কে।

৭) "পাঁজরে দাঁড়ের শব্দ" (১৯৮০) :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"ভোর এল ভয় নিয়ে, সেই স্বপ্ন ভুলিনি এখনো....

পুরোনো বন্ধুর দল

শিশির মাখানো শান্ত প্রসারিত হাতগুলি বাঁকা।"

৮) "প্রহরজোড়া ত্রিতাল" (১৯৮২) --- সুব্রতা আর অশ্রুকে।

৯) "মুখ ঢেকে যায় বিজ্ঞাপনে" (১৯৮৪) --- ভাস্কর ও বাসবী (কবি-সাহিত্যিক ভাস্কর চক্রবর্তী ও তাঁর স্ত্রী বাসবী চক্রবর্তী)-কে।

১০) "বন্ধুরা মাতি তরজায়" (১৯৮৪) --- আচিন্ত্য আর ঝর্না (আচিন্ত্য ও তাঁর স্ত্রী ঝর্না)-কে।

১১) "ধূম লেগেছে হৃৎকমলে" (১৯৮৭) --- প্রণবেন্দু দাশগুপ্ত/প্রিয়বরেষু।

১২) "লাইনেই ছিলাম বাবা" (১৯৯৩) --- জয়া মিত্রকে।

১৩) "গার্ন্ধব কবিতাগুচ্ছ" (১৯৯৪) --- অকালপ্রয়াত ভারতী বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্মৃতিতে।

১৪) "শবের উপরে শামিয়ানা" (১৯৯৬) --- সন্তোষ মুখোপাধ্যায়। প্রীতিভাজনেষু।

১৫) "ছন্দের ভিতরে এত অন্ধকার" (১৯৯৯) --- রত্না দেব ও সব্যসাচী দেব-কে।

  ¤ কবিতা-সংকলন গ্রন্থ :-  

১) "শঙ্খ ঘোষের কবিতাসংগ্রহ" [১ম] (১৯৮০) :-

★উৎসর্গ :- সমগ্র বইটির আলাদা কোনো উৎসর্গ নেই।

২) "শঙ্খ ঘোষের নির্বাচিত প্রেমের কবিতা" (১৯৯৪) :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"মাটিতে বসানো জালা, ঠান্ডা বুক ভরে আছে জলে

এখনো বুঝিনি ভালো কাকে ঠিক ভালোবাসা বলে।"

  ¤ অনুবাদ কাব্যগ্রন্থ :-  

১) "নিকোলাস গ্যিয়েনের চিড়িয়াখানা ও অন্যান্য কবিতা" (১৯৭৯) [কিউবার কবিতাটিকে শঙ্খ ঘোষ বাংলা ভাষায় অনুবাদ করেন।] --- মানবেন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায়/প্রিয়বরেষু।

  ¤ অনুবাদ কবিতা-সংকলন গ্রন্থ :-  

১) "বহুল দেবতা বহু স্বর" (১৯৮৬) [মার্কিন কবি-সাহিত্যিক টি. এস. এলিয়টের "The Dry Salvages" ("দ্য ড্রাই স্যালভেজেস") কবিতাটিতে সমুদ্রের ছিল বহু স্বর। "Many Gods and Many Voices" ("ম্যানি গডস্ অ্যান্ড ম্যানি ভয়েসেস") দেশদেশান্তরের যুগযুগান্তরের কবিদের স্বরই তো আমাদের কাছে কখনো কখনো হয়ে ওঠে সেই সমুদ্র, সেই মহাসময়।] --- সুব্রত রুদ্র/স্নেহাস্পদেষু।

  ¤ ছোটোদের ছড়ার বই :-  

১) "রাগকরোনা রাগুনি" (১৯৮৩) --- বিতানকে আর তার মাকেও।

২) "সবকিছুতেই খেলনা হয়" (১৯৮৭/১৩৯৪) :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"কুড়নো ফল পুরনো ফল

              নতুন কেবল ঝাঁকা

পুরনো হাত নতুনকে দেয়

              ইমনকে দেয় ফাঁকা।"

৩) "আমন ধানের ছড়া" (১৯৯১) :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"এক হাতে মা, আরেক হাতে

বাবার আতুল ধরা....

আমন তোমার হাতে দিলাম

আমন ধানের ছড়া।"

৪) "আমন যাবে লাট্টুপাহাড়" (১৯৯৬) :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"বল দেখি কে আমন

যেই সেখানে ছোট্ট মেয়ে।....

সব্বারই নাম আমন।"

 ¤ ছোটোদের কবিতার অলংকার বিষয়ক গ্রন্থ :- 

১) "কথা নিয়ে খেলা" (১৯৯৩) [শঙ্খ ঘোষ এই গ্রন্থটি "কুন্তক" ছদ্মনামে রচনা করেন।] --- শ্রীমতি রত্নাকে আর তার তকাইকে।

  ¤ কিশোরপাঠ্য উপন্যাস :-  

১) "সকালবেলার আলো" (১৯৭২) --- মাকে, খুকু (মাতা শ্রীমতি অমলা ঘোষ ও খুকু তিতি ঘোষ)-কে।

২) "সুপুরিবনের সারি" (১৯৯০) --- খুদে সম্পাদক শ্রীমান আত্মদীপকে।

  ¤ প্রবন্ধ-সমালোচনা গ্রন্থ :-  

শঙ্খ ঘোষ তাঁর প্রবন্ধ-সমালোচনাসমূহকে সাধারণভাবে ''স্মৃতিলেখা", "লেখাজীবন'', "কবিতাকথা", "শিল্পসাহিত্য", "রবীন্দ্রনাথ" এবং "অন্যান্য" --- এই ৬টি পর্বে বা অংশে বিন্যস্ত করেছেন। তার মধ্যে যেগুলো উৎসর্গ করা হয়েছে, অর্থাৎ উৎসর্গীকৃত গ্রন্থগুলো নীচে পর্বে বা অংশে বিন্যস্ত করে দেওয়া হল ---

 (ক) "স্মৃতিলেখা" পর্ব :- 

১) "জার্নাল" (১৯৮৫/২৫ বৈশাখ ১৩৯২)  [বিশ্বভারতীর ভিজিটিং ফেলো হিসেবে লেখক ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে এক বছরের জন্য শান্তিনিকেতনে যান। সেই সময় লিখেছেন এই "নিভৃত" ও "ব্যক্তিগত" জার্নাল। এই ডাইরিধর্মী বা স্মৃতিধর্মী প্রবন্ধগ্রন্থটি তিনি কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন রচনা করেন। প্রবন্ধগ্রন্থটির শেষাংশে আছে জীবনানন্দ দাশ, কাফ্কা এবং রিলকে বিষয়ে আলোচনা।] --- জয় গোস্বামী/স্নেহাস্পদেষু

২) "ঘুমিয়ে পড়া অ্যালবাম" (১৯৮৬) [শঙ্খ ঘোষ ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর থেকে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের জুন পর্যন্ত আমেরিকার আয়ওয়া শহরে পৃথিবীর নানাদেশ থেকে আসা এক অভিনব লেখক সমবায়ের মধ্যে দিন কাটিয়েছেন। বিনিময় করেছিলেন ভাবনা-চিন্তার। যাঁদের সঙ্গে মিলেছিলেন আমাদের এই কবি তাঁদের সবার কথা আছে এই ডায়েরিধর্মী বা স্মৃতিকথাধর্মী গ্রন্থে] --- অজিত আর দুলু (ড. অজিতকুমার ঘোষ ও দুলু ঘোষ)-কে।

৩) "কবিতার মুহূর্ত" (১৯৮৭) [এই গদ্যগ্রন্থ বা প্রবন্ধগ্রন্থের প্রথমার্ধ হল আত্মকথা আর দ্বিতীয়ার্ধ হল আত্মজীবনী] :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"আমারই বুক থেকে ঝলক/পলাশ ছুটছিল সেদিন/ --- তোমারই সেন্ট্রাল জেলে/তোমারই কার্জন পার্কে।"

৪) "এখন সব অলীক" (১৯৯৪/২২শে শ্রাবণ, ১৪০১) --- টিয়া মৈনুকে, ভবিষ্যতের দিকে।

৫) "বইয়ের ঘর" (১৯৯৬) [এটি বইকেন্দ্রিক অল্প কয়েকটি বৃত্তান্ত।] --- মঞ্জু-তারাপদ আচার্য/স্নেহাস্পদেষু (তারাপদ আচার্য ও তাঁর স্ত্রী মঞ্জু আচার্য)।

 (খ) "লেখাজীবন" পর্ব :- 

১) "জার্নাল" (১৯৮৫/২৫ বৈশাখ ১৩৯২) [বিশ্বভারতীর ভিজিটিং ফেলো হিসেবে লেখক ১৯৭৮ খ্রিস্টাব্দে এক বছরের জন্য শান্তিনিকেতনে যান। সেই সময় লিখেছেন এই "নিভৃত" ও "ব্যক্তিগত" জার্নাল। এই ডাইরিধর্মী বা স্মৃতিধর্মী প্রবন্ধগ্রন্থটি তিনি কলকাতার রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ে থাকাকালীন রচনা করেন। প্রবন্ধগ্রন্থটির শেষাংশে আছে জীবনানন্দ দাশ, কাফ্কা এবং রিলকে বিষয়ে আলোচনা।] --- জয় গোস্বামী/স্নেহাস্পদেষু

২) "ঘুমিয়ে পড়া অ্যালবাম" (১৯৮৬) [কবি শঙ্খ ঘোষ ১৯৬৭ খ্রিস্টাব্দের অক্টোবর থেকে ১৯৬৮ খ্রিস্টাব্দের জুন পর্যন্ত আমেরিকার আয়ওয়া শহরে পৃথিবীর নানাদেশ থেকে আসা এক অভিনব লেখক সমবায়ের মধ্যে দিন কাটিয়েছেন। বিনিময় করেছিলেন ভাবনা-চিন্তার। যাঁদের সঙ্গে মিলেছিলেন আমাদের এই কবি তাঁদের সবার কথা আছে এই ডায়েরিধর্মী বা স্মৃতিকথাধর্মী গ্রন্থে] --- অজিত আর দুলু (ড. অজিতকুমার ঘোষ ও দুলু ঘোষ)-কে।

৩) "কবিতার মুহূর্ত" (১৯৮৭) [এই গদ্যগ্রন্থ বা প্রবন্ধগ্রন্থের প্রথমার্ধ হল আত্মকথা আর দ্বিতীয়ার্ধ হল আত্মজীবনী] :-

★উৎসর্গ --- কবিতা :

"আমারই বুক থেকে ঝলক/পলাশ ছুটছিল সেদিন/ --- তোমারই সেন্ট্রাল জেলে/তোমারই কার্জন পার্কে।"

 (গ) "কবিতাকথা" পর্ব :- 

১) "নিঃশব্দের তর্জনী" (১৯৭১) --- শ্রী আলোকরঞ্জন (কবি-সাহিত্যিক আলোরঞ্জন দাশগুপ্ত)-কে।

২) "ছন্দের বারান্দা" (১৯৭১) --- সুধীর রায় চৌধুরী প্রিয়বরেষু।

৩) "শব্দ আর সত্য" (১৯৮২) --- কাকলি আর দেবেশ (সাহিত্যিক দেবেশ রায় ও তাঁর স্ত্রী কাকলি রায়)-কে।

৪) "কবিতা লেখা কবিতা পড়া" (১৯৮৯) --- নিশীথ ভড়/প্রীতিভাজনেষু।

৫) "কবির বর্ম" (১৯৯৮) --- বিজল্প'র ছেলেমেয়েদের জন্য।

 (ঘ) "শিল্পসাহিত্য পর্ব :- 

১) "ঐতিহ্যির বিস্তার (১৯৮৯) --- স্বপন আর নমিতাকে।

২) "ইশারা অবিরত" (১৯৯৯) --- প্রনতি-সুরঞ্জনকে।

৩) "এই শহরের রাখাল" (২০০০) --- শর্মিলা-দুর্গা দত্তকে।

 (ঙ) "রবীন্দ্রনাথ" অংশ (পর্ব) :- 

১) "কালের মাত্রা ও রবীন্দ্র নাটক" (১৯৬৯) --- বাবা/শ্রীচরনেষু (পিতা শ্রীমনীন্দ্রকুমার ঘোষ)।

২) "ওকাম্পোর রবীন্দ্রনাথ" (১৯৭৩) [এটি একটি অনূদিত রবীন্দ্র-সমালোচনামূলক প্রবন্ধগ্রন্থ। গ্রন্থটির ভূমিকা, অনুবাদ ও অনুষঙ্গ লেখেন :- শঙ্খ ঘোষ। স্প্যানিশ ভাষায় লেখা রবীন্দ্রনাথ বিষয়ক এই গ্রন্থটির লেখিকা হলেন :- ভিক্টোরিয়া ওকাম্পো। স্প্যানিশ ভাষা থেকে সরাসরি বাংলা ভাষায় অনুবাদ করেন :- শঙ্খ ঘোষ।] --- পুলিনবিহারী সেন শ্রদ্ধাস্পদেষু।

৩) "এ আমির আবরণ" (১৯৮০) --- আবু সয়ীদ আইয়ুব/শ্রদ্ধাস্পদেষু।

৪) "উর্বশীর হাসি" (১৯৮১) --- প্রবোধচন্দ্র সেন/শ্রদ্ধাস্পদেষু।

৫) "নির্মাণ আর সৃষ্টি" (১৯৮২) --- বৌদির স্মৃতিতে, দাদাকে।

৬) "ছন্দোময় জীবন" (১৯৯৩) --- সুস্মিতা আর শিশিরকে।

 (চ) "অন্যান্য" পর্ব :- 

১) "শব্দ নিয়ে খেলা" (১৯৮০) [শঙ্খ ঘোষ এই গ্রন্থটি "কুন্তক" ছদ্মনামে লেখেন। এটি গল্প বলার ধরনে কিশোরদের জন্য বানান শেখানোর সরস ও ঋজু গদ্যগ্রন্থ বা প্রবন্ধগ্রন্থ] --- এই লেখাগুলির প্রথম পাঠিকা/শ্রীমতী টিয়াকে।

২) "কল্পনার হিস্টিরিয়া" (১৯৮৪) [এই প্রবন্ধগ্রন্থের বেশিরভাগ প্রবন্ধই অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুরের শেষ জীবনের খেয়ালখুশির লেখালেখি সম্পর্কিত আলোচনা। গ্রন্থটির শেষ দুটি প্রবন্ধের একটি চিত্রশিল্পী পাবলো পিকাসোর নাট্যরচনা দিয়ে এবং অপরটি কবি-সাহিত্যিক সুকুমার রায়কে নিয়ে লেখা।] --- সাহিত্যিক শোভনলাল গঙ্গোপাধ্যায়কে।

  ¤ অনুবাদ নাটক :-  

১) "হয়বদন" (১৯৮৬) [মূল নাটক : গিরিশ কারনাড। মূল কন্নড় ভাষা থেকে ইংরেজি ভাষায় অনুবাদ করেছেন নাট্যকার নিজেই। "ENACT" (ইনঅ্যাক্ট) পত্রিকায় প্রকাশিত সেই ইংরেজি ভাষা থেকে বাংলা ভাষায় অনুবাদ করেছেন অনুবাদক শঙ্খ ঘোষ।] --- নাট্যবান্ধব চিত্তরঞ্জন ঘোষকে।

২) "রক্তকল্যাণ" (১৯৯৫) [মূল নাটক : গিরিশ কারনাড। মন্ডল কমিশন আর বাবরি মসজিদের উত্তেজনা নিয়ে এই নাটকটি লেখা হয়েছে।] --- শ্রীমান শেখর সমাদ্দার/স্নেহাস্পদেষু।

 ¤ তথ্যঋণ :-  শঙ্খ ঘোষের বিভিন্ন গ্রন্থপঞ্জি।

  ¤ আরও দেখুন :-  



  • আলোচক : সৌম্য মাইতি
  • যোগাযোগ : ৬২৯০৩৭৭১৩৪
  • S.L.S.T  বাংলা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হতে চাইলে ফোন করে যোগাযোগ করুন আমার ৬২৯০৩৭৭১৩৪ নম্বরে, অথবা আমার WhatssApp-তে ম্যাসেজ করুন ৮৭৬৮৮৩০২৩০ নম্বরে। ধন্যবাদ।

This is a premium content, you can continue reading this content in our Android App. Click the button below to continue. alert-info

Post a Comment

Previous Post Next Post