NEW :
Loading contents...

  ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য  

 ¤ ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের রচনাকাল : 

ভারতচন্দ্রের সর্বশ্রেষ্ঠ রচনা 'অন্নদামঙ্গল' কাব্য। এটির রচনাকাল ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দ। এ সম্পর্কে কবি বলেছেন,—

"বেদ লয়ে ঋষি রসে ব্রহ্ম নিরুপিলা

সেই শকে এই গীত ভারত রচিলা।।" (৩য় খণ্ড)

  • এখানে 'বেদ' = ৪, 'ঋষি' = ৭, 'রস' = ৬, 'ব্রহ্ম' = ১। 'অঙ্কস্য বামাগতি' সূত্র—তাই ৪৭৬১ বামদিকের গণনায় হবে—১৬৭৪ শকাব্দ = (১৬৭৪ + ৭৮) খ্রিস্টাব্দ = ১৭৫২ খ্রিস্টাব্দ।

 ¤ ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের খণ্ডবিভাগ : 

ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের তিনটি খণ্ড। যথা— (ক) 'অন্নদামঙ্গল' বা 'অন্নদামাহাত্ম্য'।

     (খ) 'কালিকামঙ্গল' বা 'বিদ্যাসুন্দর'—বিদ্যা ও সুন্দরের প্রণয় কাহিনি।

     (গ) 'মানসিংহ বা 'অন্নপূর্ণামঙ্গল'—অন্নদার ভবানন্দ মজুমদারকে কৃপাকরণ।

 (ক) 'অন্নদামঙ্গল' বা 'অন্নদামাহাত্ম্য' :- 

প্রথম খণ্ডে অন্নদার মাহাত্ম্য বর্ণনা। প্রারম্ভে আলিবর্দী খাঁর শাসন ও বর্গীর হাঙ্গামায় বিপন্ন বাংলার বর্ণনা, কৃষ্ণচন্দ্রের কারারুদ্ধ হওয়ার কথা, কবিকে অন্নদার মাহাত্ম্য লিখতে আদেশ। তারপর সতী, শিব ও গৌরীর প্রসঙ্গ ও তাদের গার্হস্থ্য জীবন। শিবের কাশীধামে অন্নদার মন্দির নির্মাণ ও দেবীর মাহাত্ম্য প্রচার। এছাড়া ব্যাসের কাশী নির্মাণের ব্যর্থতা, হরিহোড় ও ভবানন্দ মজুমদারের অন্নদার কৃপালাভ। শেষে দেবীর ভবানন্দ মজুমদারের বাড়িতে যাত্রা।

 (খ) 'কালিকামঙ্গল' বা 'বিদ্যাসুন্দর' :- 

দ্বিতীয় খণ্ডে রাজা মানসিংহের বাংলায় আগমন। সুন্দরের বর্ধমান প্রবেশ। মালিনীর মুখে বিদ্যার রূপ-গুণ-শ্রবণ, বিদ্যার সুন্দর দর্শন, সন্ধিখনন, বিদ্যার বিরহ ও সুন্দরের উপস্থিতি, বিদ্যা ও সুন্দরের বিহার, বিদ্যার গর্ভ, রাণীর তিরস্কার ও রাজার ক্রোধ, কোটলগণের স্ত্রীবেশ ও সুন্দরকে ধরা। সুন্দরকে হত্যার নির্দেশ, মশানে সুন্দরের কালীস্তুতি, সুন্দরকে দেবীর অভয় দান। তারপর সুন্দরের পরিচয় প্রকাশ, বিদ্যা ও সুন্দরের বিবাহ, সুন্দরের স্বদেশ গমন।

 (গ) 'মানসিংহ' বা 'অন্নপূর্ণামঙ্গল' :- 

তৃতীয় খণ্ডে বর্ধমান থেকে মানসিংহের প্রস্থান, মানসিংহের যশোহর যাত্রা, মানসিংহ—প্রতাপাদিত্য যুদ্ধ, মানসিংহের ভবানন্দের বাড়িতে আগমন, ভবানন্দের দিল্লী গমন, পাতশাহের দেবতা নিন্দা, ভবানন্দের অন্নদা স্তব, দিল্লীতে ভূতের উৎপাত, ভবানন্দের স্বদেশে উপস্থিতি, দুই রাণীর কাছে গমন, তারপর অন্নদার পূজা, অষ্টমঙ্গলা, ভবানন্দের মর্ত্য কায়া ছেড়ে স্বর্গযাত্রা ও তাঁর পুত্র গোপালের রাজপদ লাভ।

 ¤ ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্য রচনার উদ্দেশ্য : 

রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আদেশে ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্য লেখা। রাজা ও সভাসদ বর্গকে মুগ্ধ করতেই এর সৃষ্টি। তাই রাজার পূর্বপুরুষের জয়জয়কার ঘোষণা। দেবী অন্নদা কীভাবে রাজার পূর্বপুরুষ ভবানন্দকে কৃপা করলেন এবং ভবানন্দ কীভাবে মুসলমান বাদশাহ জাহাঙ্গীরের দ্বারা অন্নপূর্ণা পূজা করিয়ে নিলেন এবং 'রাজা' খেতাব পেলেন—এটিই ছিল কবির মুখ্য বর্ণনীয় বিষয়। আর রাজা ও সভাসদদের মুগ্ধ করতেই তিনি বর্ধমান রাজার বীরসিংহের রূপসী ও বিদূষী কন্যা বিদ্যা এবং কাঞ্চীরাজ গুণসিন্ধুর রূপবানপুত্র সুন্দরের গোপন মিলন বর্ণনা করেছেন। বিদ্যা ও সুন্দরের এই আখ্যানটি ভবানন্দ মানসিংহকে শোনাচ্ছেন। সুতরাং বিদ্যাসুন্দরের কাহিনিটি একটি গল্প শোনানো মাত্র। দ্বিতীয় খণ্ডে আবার অন্নদাপূজার কথা, তাঁর কৃপা প্রদানের কথা, দেবীর মানসিংহে কৃপাকরণ—এইসব মিলিয়ে মিশিয়ে শেষখণ্ডে মোটামুটি জমজমাট কাহিনি।

 ¤ মূলকাব্য—ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' (১ম খণ্ড) : 

ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের প্রথম খণ্ডকে মূলত তিনটি খণ্ডে বিভক্ত বা বিন্যস্ত করা যায় এবং তার সঙ্গে এখানে একটি গ্রন্থোৎপত্তির কারণ বর্ণনা আছে। এই কাব্যের প্রথম খণ্ডে মোট ৮৩টি কবিতা আছে। এগুলি হল

 (ক) 'বন্দনাখণ্ড' :- 

★কবিতার সংখ্যা—৮টি।

★প্রথম কবিতা—'গণেশ বন্দনা'।

★দ্বিতীয় কবিতা—'শিব বন্দনা'।

★তৃতীয় কবিতা—'সূর্য বন্দনা'।

★শেষ কবিতা—'অন্নপূর্ণা বন্দনা'।

 (খ) 'গ্রন্থোৎপত্তির কারণ বর্ণনা' :- 

★কবিতার সংখ্যা—২টি।

★প্রথম কবিতা—'গ্রন্থসূচনা'।

★দ্বিতীয় বা শেষ কবিতা—'রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের সভাবর্ণন'।

 (গ) 'দেবখণ্ড' :- 

★কবিতার সংখ্যা—৬৪টি।

★প্রথম কবিতা—'গীতারম্ভ'।

★দ্বিতীয় কবিতা—'সতীর দক্ষালয়ে গমনাদ্যোগ' (দশমহাবিদ্যার বর্ণনা)।

★তৃতীয় কবিতা—'সতীর দক্ষালয়ে গমন'।

★শেষ কবিতা—'বসুন্ধরের বিনয়'।

 (ঘ) 'নরখণ্ড' :- 

★কবিতার সংখ্যা—৯টি।

★প্রথম কবিতা—'বসুন্ধরের মর্ত্যলোকে জন্ম'।

★দ্বিতীয় কবিতা—'হরিহোড়ের বৃত্তান্ত'।

★তৃতীয় কবিতা—'হরিহোড়ে বরদান'।

★শেষ কবিতা—'অন্নদার ভবানন্দভবনে যাত্রা'।

 ¤ ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যে বর্ণিত ভণিতা : 

ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যে (১ম খণ্ডে) প্রধানত ১০ রকমের ভণিতা পাওয়া যায়। এগুলি হল—

১. 'ভারত'

২. 'ভারতচন্দ্র'

৩. 'দ্বিজ ভারত'

৪. 'ভারত ব্রাহ্মণ'

৫. 'ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর'

৬. 'গুণাকর'

৭. 'রায়গুণাকর'

৮. 'কবি রায়গুণাকর'

৯. 'ভারত কবি গুণাকর রায়'

১০. 'রাধানাথ'

 ১. ভণিতা = 'ভারত' :- 

(ক) 'কৃষ্ণচন্দ্র ভক্তিআশে/ ভারত সরস ভাসে/ রাজা কৃষ্ণচন্দ্রের আদেশ।' (গণেশ বন্দনা)

(খ) 'মনে বড় পাই ভয়/ নাজানি কেমন হয়/ ভারতের ভারতী ভরসা।' (সরস্বতী বন্দনা)

(গ) 'সেই বলে এই গীত ভারত রচিলা।' (কৃষ্ণচন্দ্রের সভা বর্ণনা)

(ঘ) 'ভারত কহিছে ব্যাস সাবধান হৈও। বুড়া নহে বিশ্বনাথ বুঝে কথা কৈও।' (অন্নদার মোহিনীরূপ)

 ২. ভণিতা = 'ভারতচন্দ্র' :- 

(ক) 'কৃষ্ণচন্দ্র আজ্ঞায় ভারতচন্দ্র গায়।' (বসুন্ধরার জন্ম)

(খ) 'কৃষ্ণচন্দ্র আদেশে ভারতচন্দ্র গায়। হরিহরি বল সবে পালা হৈল সায়।।' (অন্নপূর্ণার পুরী নির্মাণ)

(গ) 'রচিলা ভারতচন্দ্র অন্নদার গীত।' (ভবানন্দের জন্ম বৃত্তান্ত)

৩. ভণিতা = 'দ্বিজ ভারত' :- 

(ক) 'এই রূপে ব্যাসদেব কাশীতে রহিলা। অন্নদামঙ্গল দ্বিজ ভারত রচিলা।' (ব্যাসের শিবনিন্দা)

 ৪. ভণিতা = 'ভারত ব্রাহ্মণ' :- 

(ক) 'ভারত ব্রাহ্মণ কহে সুবচন অন্নদা পুরাও আশ।' (জয়ার উপদেশ)

(খ) 'ভারত ব্রাহ্মণ করে নিবেদন দয়া কর কাশীবাসী।' (কৈলাস বর্ণন)

 ৫. ভণিতা = 'ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর' :- 

(ক) 'আজ্ঞাদিলা কৃষ্ণচন্দ্র ধরণী ঈশ্বর। রচিলা ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।।' (প্রসূতি স্তবে দক্ষ জীবন)

(খ) 'কহিছে ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর। দক্ষযজ্ঞ মনে করি নিন্দহ শংকর।' (কন্দল ও শিবনিন্দা)

(গ) 'তপস্যায় মহাযোগী বলিসা শংকর। রচিলা ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর।।' (দেবগণের নিমন্ত্রণ)

 ৬. ভণিতা = 'গুণাকর' :- 

(ক) 'অলঙ্ঘ্য দেবীর বাক্য অন্যথা না হয়। ভবিতব্যং ভবত্যেব গুণাকর কয়।।'

 ৭. ভণিতা = 'রায়গুণাকর' :- 

(ক) 'মর্ত্যলোকে যাও/ নরদেহ পাও/ রায়গুণাকর ভণে।।' (নলকূবরে শাপ)

(খ) 'চারি সমাজের পতি/ কৃষ্ণচন্দ্র মহামতি/ দ্বিজরাজ কেশরী রাঢ়ীয়।

তাঁর সভাসদবর/ কহে রায়গুণাকর/ অন্নপূর্ণা পদছায়া দিয়।।' (ব্রহ্মাদির তপ)

 ৮. ভণিতা = 'কবি রায়গুণাকর' :- 

(ক) 'সেই আজ্ঞা মতো কবি রায়গুণাকর। অন্নদামঙ্গল কহে নবরসতর।' (গ্রন্থ সূচনা)

(খ) 'কৃষ্ণচন্দ্র রায়/ রাজা ইন্দ্রপায়/ অশেষ গুণসাগর।'

তার অভিমত/ রচিলা ভারত/ কবি রায়গুণাকর।।' (শিব নিন্দায় সতীর দেহত্যাগ)

(গ) 'কৃষ্ণচন্দ্র মত/ রচিলা ভারত/ কবি রায়গুণাকর।' (বিশ্বকর্মার প্রতি পুরীনির্মাণের অনুমতি)

 ৯. 'ভণিতা' = ভারত কবি গুণাকর রায় :- 

(ক) 'ভারত কবি গুণাকর রায়। কৃষ্ণচন্দ্র প্রেম ভকতি চায়।।' (হরগৌরী রূপ)

(খ) 'অন্নদা পদতলে/ বিনয় করি বলে/ ভারত রায়গুণাকর।' (শিবের অন্নদা পূজা)

 ১০. ভণিতা = 'রাধানাথ' :- 

(ক) 'রাধানাথের দুঃখভরা/ নাশগো সত্ত্বরা/ কালের কামিনী কালী/ করুণা সাগর গো।'

(খ) 'রাধানাথ তব দাস/ পুরাও তাহার আশ/ তব ঋণচক্রঋণে তরগো।' (শিব বিবাহের মন্ত্রণা)

 ¤ ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের পুঁথি : 

ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের পুঁথি খুব বেশি মেলেনি। তাঁর অধিকাংশ প্রাপ্ত পুঁথিই 'কালিকামঙ্গল' বা 'বিদ্যাসুন্দর' কাব্যের। 'অন্নদামঙ্গলে'র প্রাপ্ত পুঁথির তালিকা দিয়েছেন ভারতচন্দ্রের গবেষক ডঃ মদনমোহন গোস্বামী। সেই তালিকা নীচে দেওয়া হল–

১. 'কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় পুঁথিশালা'র পুঁথি–৫টি।

★নম্বর–১৭২৭, ২৩০২, ২৭৪৫, ৫৩১৩, ৬০১৩ (প্রতিটি পুঁথিই খণ্ডিত)।

২. 'বিশ্বভারতী পুঁথিশালা'র পুঁথি–১টি।

★নম্বর–১০০৮ (খণ্ডিত পুঁথি)।

৩. 'বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ মন্দিরে'র পুঁথি–৪টি।

★নম্বর–৮৯২, ৯৫৪, ২৫৮৫, ২৬৩৩ (প্রতিটিই খণ্ডিত পুঁথি)।

৪. কলকাতার 'এশিয়াটিক সোসাইটি'র পুঁথি–১টি।

★নম্বর–জি ৫৯১৯-৬সি-৬।

৫. 'বাঁকুড়ার হেমেন পালিতের পুঁথি'–১টি।

৬. 'বরাহনগর পাটবাড়ি পুঁথি'–৪টি (খণ্ডিত পুঁথি)।

৭. 'শ্রীহট্ট সাহিত্য পরিষদে'র পুঁথি–১টি।

★নম্বর–৩৫ (সম্পূর্ণ পুঁথি)।

  • তবে ভারতচন্দ্রের 'কালিকামঙ্গল' বা 'বিদ্যাসুন্দর' খণ্ডের পুঁথি অনেক মিলেছে। পশ্চিমবঙ্গের নানা গ্রন্থাগারে এর পুঁথি তো আছেই, এছাড়া আছে সুদূর লণ্ডনের 'ব্রিটিশ মিউজিয়ামে' (১টি) ও প্যারিসের 'বিবলিওথেক নামিওনেলে' (১টি)।

 ¤ ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যের বিভিন্ন মুদ্রণ : 

ভারতচন্দ্রের গবেষক ডঃ মদনমোহন গোস্বামী ভারতচন্দ্রের 'অন্নদামঙ্গল' কাব্য কবে, কোথায়, কার দ্বারা মুদ্রিত হয়েছিল, তারও বিবরণ দিয়েছেন–

১) ১৮১৬ খ্রিস্টাব্দে – 'অন্নদামঙ্গল' :

★প্রকাশক–গঙ্গাকিশোর ভট্টাচার্য।

২) ১৮২৩ খ্রিস্টাব্দে – 'অন্নদামঙ্গল' :

★সম্পাদক–রাধামোহন সেন।

৩) ১৮২৯ খ্রিস্টাব্দে – 'অন্নদামঙ্গল' :

★মুদ্রণ–পীতাম্বর সেনের যন্ত্রে।

৪) ১৮৪৭ খ্রিস্টাব্দে – 'অন্নদামঙ্গল' :

★সম্পাদক–পণ্ডিত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর।

৫) ১৮৫১ খ্রিস্টাব্দে – 'অন্নদামঙ্গল' :

★প্রকাশ–মুক্তারাম বিদ্যানবীশের সহায়তায় 'সংবাদ পূর্ণচন্দ্রোদয়' পত্রিকার সম্পাদক কর্তৃক প্রকাশিত।

৬) ১৮৮৬ খ্রিস্টাব্দে – 'অন্নদামঙ্গল' (ভারতচন্দ্রের গ্রন্থাবলীর অন্তর্গত) :

★সংস্করণ–'বঙ্গবাসী', কলকাতা।

৭) ১৯০২ খ্রিস্টাব্দে – অন্নদামঙ্গল (ভারতচন্দ্রের গ্রন্থাবলীর অন্তর্গত) :

★মুদ্রক–অরুণোদয় রায়।

৮) ১৯৪২ খ্রিস্টাব্দে –‌ 'অন্নদামঙ্গল' :

★সংস্করণ–'বঙ্গীয়-সাহিত্য-পরিষৎ', ২৪৩/১, আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রোড, কলকাতা - ৭০০০০৬।

★সম্পাদক–সজনীকান্ত দাস ও ব্রজেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়।

৯) 'অন্নদামঙ্গল' :

★সংস্করণ–'বসুমতী সাহিত্য মন্দির', কলকাতা (অসংখ্য বার প্রকাশিত)।

 ¤ তথ্যঋণ :-  'ভারতচন্দ্রের অন্নদামঙ্গল বিচার ও বিশ্লেষণ' (মার্চ ২০০৪) --- ডঃ মিহির চৌধুরী কামিল্যা।

★পরিবেশনা : 'সুপ্রীম বুক ডিসট্রিবিউটার্স', ১০-এ, বঙ্কিম চ্যাটার্জী স্ট্রিট, কলকাতা - ৭০০০৭৩।

★প্রথম প্রবন্ধাকারে প্রকাশ : ১৯৯৪-২০০৩ খ্রিস্টাব্দে।

  ¤ আরও দেখুন :-  



  • আলোচক : সৌম্য মাইতি
  • যোগাযোগ : ৬২৯০৩৭৭১৩৪
  • S.L.S.T  বাংলা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হতে চাইলে ফোন করে যোগাযোগ করুন আমার ৬২৯০৩৭৭১৩৪ নম্বরে, অথবা আমার WhatssApp-তে ম্যাসেজ করুন ৮৭৬৮৮৩০২৩০ নম্বরে। ধন্যবাদ।

This is a premium content, you can continue reading this content in our Android App. Click the button below to continue. alert-info

Post a Comment

Previous Post Next Post