NEW :
Loading contents...

       কোন্ ক্ষেত্রে কী পুরস্কার দেওয়া হয়?       

) "নোবেল পুরস্কার" :- পদার্থবিদ্যা, রসায়নবিদ্যা, চিকিৎসাবিদ্যা, সাহিত্য, শান্তি (সবগুলিই ১৯০১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)। আর অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার চালু করা হয় ১৯৬৯ সাল থেকে।

) "অস্কার বা অ্যাকাডেমি পুরস্কার" :- চলচ্চিত্র (১৯২৯ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

) "ম্যান বুকার পুরস্কার" :- ইংরেজি উপন্যাস (১৯৬৯ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)।

) "ম্যান বুকার ইন্টারন্যাশনাল" :- ইংরেজি সাহিত্য (২০০৫ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

) "পুলিৎজার পুরস্কার" :- সাংবাদিকতা, সাহিত্য, সংগীত (১৯১৭ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

) "গ্র্যামি পুরস্কার" :- সংগীত (১৯৫৯ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

) "রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কার" :- সরকারি সেবা, জনসেবা, সমাজসেবা, সাংবাদিকতা, সাহিত্য, যোগাযোগ আন্তর্জাতিক বোঝাপড়া, উদীয়মান নেতৃত্ব (১৯৫৭ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

) "কলিঙ্গ পুরস্কার" :- বিজ্ঞানের জনপ্রিয়তা (১৯৫২ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

) "অ্যাবেল পুরস্কার" :- গণিত (২০০৩ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১০) "বোরলগ পুরস্কার" :- কৃষি এবং পরিবেশের উন্নয়নে গবেষণা (১৯৭২ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১১) "ভারতরত্ন", "পদ্মবিভূষণ", "পদ্মভূষণ", "পদ্মশ্রী" :- জাতীয় সেরা, সরকারি পরিষেবা, কলা, শিক্ষা, সাহিত্য, বিজ্ঞান, খেলা, বাণিজ্য, সমাজসেবা সরকারি ক্ষেত্রে অসামান্য অবদান (সবগুলিই ১৯৫৪ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১২) "জ্ঞানপীঠ পুরস্কার" :- সাহিত্য (১৯৬১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১৩) "দাদাসাহেব ফালকে পুরস্কার" :- চলচ্চিত্র (১৯৬৯ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১৪) "সরস্বতী সম্মান" :- সাহিত্য (১৯৯১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১৫) "বাচস্পতি সম্মান" :- সংস্কৃত সাহিত্য (১৯৯১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১৬) "ব্যাস সম্মান" :- হিন্দি সাহিত্য (১৯৯১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১৭) "শঙ্কর পুরস্কার" :- হিন্দি ভাষায় ভারতীয় দর্শন, কলা সংস্কৃতি (১৯৯১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

১৮) "কবীর সম্মান" :- সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি।

১৯) "দ্রোণাচার্য পুরস্কার" :- খেলাধুলায় প্রশিক্ষণ (১৯৮৫ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২০) "অর্জুন পুরস্কার" :- খেলাধুলা (১৯৬১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২১) "রাজীব গান্ধি খেল রত্ন পুরস্কার" :- খেলাধুলায় বিশেষ অবদান (১৯৯১-৯২ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২২) "শান্তি স্বরূপ ভটনাগর পুরস্কার" :- বিজ্ঞানে গবেষণা (১৯৫৮ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২৩) "ধন্বন্তরি পুরস্কার" :- চিকিৎসাবিজ্ঞান (১৯৭১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২৪) "ইন্দিরা গান্ধি শান্তি পুরস্কার" :- শান্তি, নিরস্ত্রীকরণ এবং উন্নয়ন (১৯৮৬ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২৫) "মহাত্মা গান্ধি শান্তি পুরস্কার" :- শান্তি সমন্বয়সাধন (১৯৯৫ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

২৬) "রাজীব গান্ধি জাতীয় সদভাবনা পুরস্কার" :- সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি, শান্তি এবং সুনাম।

২৭) "টেগোর পুরস্কার" :- কলা এবং সাহিত্যের জগতে সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি (২০১১ সাল থেকে দেওয়া শুরু হয়)

   বিভিন্ন নির্ণায়ক বা পরিমাপক যন্ত্রের নাম   

১) উচ্চতা নির্ণায়ক বা পরিমাপক যন্ত্র - অলটিমিটার।

২) সমুদ্রের গভীরতা নির্ণায়ক যন্ত্র - ফ্যাদোমিটার।

৩) ভূমিকম্প মাপার বা নির্ণয় করার যন্ত্র - সিসমোগ্রাফ।

৪) ভূমিকম্প বা ভূকম্পনের তীব্রতা পরিমাপক যন্ত্র (গাণিতিক স্কেল) - রিখটার স্কেল। [এই স্কেলে থেকে ১০ পর্যন্ত ভূমিকম্পের তীব্রতা ধরা হয়।]

৫) উড়োজাহাজের উচ্চতা মাপার যন্ত্র - ওডোমিটার।

৬) দিক নির্ণয়ক যন্ত্র - কম্পাস।

৭) সূর্য ও অন্যান্য গ্রহের কৌণিক দূরত্ব বা কৌণিক উন্নতি নির্ণায়ক যন্ত্র - সেক্সট্যান্ট।

৮) শ্রবণ শক্তি পরীক্ষার যন্ত্র - অডিওমিটার।

৯) হৃৎপিন্ডের গতি নির্ণায়ক যন্ত্র - কার্ডিওগ্রাফ।    

১০) বায়ুমন্ডলের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র - ব্যারোমিটার।

১১) গ্যাসের চাপ নির্ণায়ক যন্ত্র - ম্যানোমিটার।

১২) বায়ুর গতিবেগ ও শক্তি পরিমাপক বা নির্ণায়ক যন্ত্র - অ্যানিমোমিটার।

১৩) দ্রাঘিমা নির্ণয় বা সূক্ষ সময় পরিমাপক যন্ত্র (ঘড়ি) - ক্রোনোমিটার।

১৪) দেহের তাপমাত্রা বা উষ্ণতা পরিমাপক যন্ত্র - থার্মোমিটার।

১৫) বৃষ্টি পরিমাপক যন্ত্র - রেনগেজ।

১৬) দুধের বিশুদ্ধতা পরিমাপক যন্ত্র - ল্যাক্টোমিটার।

১৭) মানবদেহের রক্তচাপ নির্ণায়ক যন্ত্র - স্ফিগমোম্যানোমিটার।

১৮) উদ্ভিদের বৃদ্ধি নির্ণায়ক যন্ত্র - ক্রেসকোগ্রাফ।

১৯) বায়ুর আদ্রতা নির্ণায়ক যন্ত্র - হাইগ্রোমিটার।

২০) বাতাস/গ্যাসের ওজন/ঘনত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র - এ্যারোমিটার।

২১) উড়োজাহাজের বা মোটরগাড়ির গতি নির্ণয়াক যন্ত্র - ট্যাকোমিটার।

২২) তাপ পরিমাপক যন্ত্র - ক্যালরিমিটার।

২৩) আলোক সক্রিয়তা পরিমাপক যন্ত্র - পোলারিমিটার।

২৪) বিকিরণ মাপার বা পরিমাপক যন্ত্র - রেডোমিটার।

২৫) ফ্রিজ, ইস্ত্রী, ওভেন ইত্যাদির তাপমাত্রা বা উষ্ণতা নিয়ন্ত্রণের যন্ত্র - থার্মোস্ট্যাট।

২৬) তারকাসমূহের (সূর্যের) উত্তাপ নির্ণায়ক যন্ত্র - পাইরোমিটার।

২৭) বিদ্যুৎ প্রবাহ মাপক যন্ত্র - অ্যামিটার।

২৮) সূক্ষ্ম মাপের বিদ্যুৎ প্রবাহ নির্ণায়ক যন্ত্র - গ্যালভানোমিটার।

২৯) রোধ নির্ণায়ক যন্ত্র - ওহম মিটার। 

৩০) বৈদ্যুতিক বিভব বা চাপ পরিমাপক যন্ত্র - ভোল্টমিটার।

৩১) তড়িৎ চালক শক্তি, বিভব প্রভেদ বা বিভব পার্থক্য, বিদ্যুৎ প্রবাহমাত্রা ও রোধ নির্ণায়ক যন্ত্র - পটেনশিওমিটার।

৩২) জাহাজের দিক নির্ণায়ক যন্ত্র - জাইরোকম্পাস।

৩৩) ত্বরণ পরিমাপক যন্ত্র - অ্যাক্সিলারোমিটার।

৩৪) দ্রুতি পরিমাপক যন্ত্র - স্পিডোমিটার।

৩৫) বেগের পরিমাণ নির্ণায়ক যন্ত্র - ভেলাটোমিটার।

৩৬) ভূত্বকের কম্পন পরিমাপক যন্ত্র - সিসমোমিটার।

৩৭) দৈর্ঘ্য পরিমাপক যন্ত্র (মিলিমিটারের ভগ্নাংশ) - ভার্নিয়ার স্কেল।

৩৮) বস্তর দৈর্ঘ্য, চোঙ বা বেলনের উচ্চতা, ফাঁপা নলের অন্তঃ ব্যাস ও বহির্ব্যাস, গোলকের ব্যাস নির্ণায়ক যন্ত্র - স্লাইড ক্যালিপার্স।

৩৯) সরাসরি বস্তুর ওজন নির্ণায়ক যন্ত্র - স্প্রিং নিক্তি।

৪০) বায়ুতে আর্দ্রতা পরিমাপক যন্ত্র - হাইগ্রোমিটার।

৪১) বায়বীয় পদার্থের প্লবতা নির্ণয়কারী যন্ত্র - ব্যারোস্কোপ।

৪২) তরলের আপেক্ষিক গুরত্ব বা ঘনত্ব নির্ণায়ক যন্ত্র - হাইড্রোমিটার।

৪৩) মোটরগাড়ির গতি নির্ণায়ক বা পরিমাপক যন্ত্র - ওডোমিটার।

৪৪) শব্দের তীব্রতা নির্ণায়ক বা শ্রবণ শক্তি পরীক্ষার যন্ত্র - অডিও মিটার।

৪৫) শব্দের কম্পাংক নির্ণায়ক যন্ত্র - সনোমিটার।

৪৬) শব্দ গ্রহণ ও পুনঃ উৎপাদনের যন্ত্র - ফনোগ্রাফ।

৪৭) হৃৎপিন্ড ও ফুসফুসের শব্দ নিরুপক যন্ত্র - স্টেথোস্কোপ।

৪৮) তরলের পৃষ্ঠটান পরিমাপক যন্ত্র - টেনসিওমিটার।

৪৯) ডিম থেকে বাচ্চা ফোটানোর যন্ত্র - ইনকিউবেটর।

৫০) জলের নীচে শব্দ পরিমাপক যন্ত্র - হাইড্রোফোন।

প্রশ্ন : থিসরাস (Thesaurus) কী? থিসরাস সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করুন।

উত্তর : থিসরাস (Thesaurus) হল শব্দার্থের এমন এক রেফারেন্স বই, যেখানে অর্থ-সম্পর্কযুক্ত (সমার্থক বা বিপরীতার্থক) শব্দগুলিকে বর্ণানুক্রমে তালিকাবদ্ধ করা হয়। শব্দার্থের এই বিশাল জগৎকে সুশৃঙ্খলভাবে বিন্যাস করার একটি নিদর্শনই হল থিসরাস। থিসরাস শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হল "রত্নাগার"। সংস্কৃত ভাষায় লিখিত "অমরকোষ" হল থিসরাসের উদাহরণ। এছাড়াও বাংলা ভাষায় লিখিত একটি থিসরােসর উদাহরণ হল - অশোক মুখোপাধ্যায় সম্পাদিত ও সাহিত্য সংসদ প্রকাশিত "সমার্থ শব্দকোষ"। ১৮০৫ খ্রিস্টাব্দে পিটার মার্ক রজেট এই ধরনের অভিধান রচনা করেন এবং ১৮৫২ খ্রিস্টাব্দে তা প্রকাশিত হয়। এই রজেটের থিসরাসই হল প্রথম আধুনিক যুগের থিসরাস। রজেট যাবতীয় শব্দকে অর্থ অনুযায়ী কতকগুলি গুচ্ছে ভাগ করেছিলেন। ধরাযাক্, আমাদের খুঁজতে হবে "Apple" শব্দটিকে। আমাদের মাথায় ফলটা থাকলেও আমরা নামটা মনে করতে পারছি না। সেক্ষেত্রে, থিসরাস "Fruits" গুচ্ছের মধ্যে অনায়াসে পাওয়া যাবে "Apple" শব্দটিকে। বা ধরুন, আমাদের মাথায় আসছে "রজনীগন্ধা" ফুলটি। কিন্তু "রজনীগন্ধা" শব্দটি আমাদের মনে আসছে না। সেক্ষেত্রে, থিসরাসে "ফুল" শব্দ পরিমণ্ডলে বা শব্দগুচ্ছের মধ্যে অনায়াসেই পেয়ে যাব আমরা "রজনীগন্ধা" ফুলটি।

              অর্থাৎ থিসরাস অভিধানের মতো শব্দের অর্থ বলেই খান্ত হয় না বা শব্দগুলি বর্ণানুক্রমিকভাবে সাজানো থাকে না। থিসরাস হল এমন একটা রেফারেন্স বই যেখানে কাছাকাছি অর্থের শব্দগুলি (সমার্থক হতে পারে, আবার বিপরীতার্থকও হতে পারে) একটি গুচ্ছের মধ্যে থাকে। "Apple", "Orange", "Banana" ইত্যাদি শব্দগুলি সেক্ষেত্রে চলে আসবে "Fruits" শব্দগুচ্ছের মধ্যে। অথবা "রজনীগন্ধা", "গোলাপ", "টগর" ইত্যাদি শব্দগুলি চলে আসবে "ফুল" শব্দগুচ্ছের মধ্যে। এর ফলে সহজ হয়ে যাবে কোনো শব্দ খোঁজা বা তার সম্বন্ধে কোনও ধারণা তৈরি করা।

এই তথ্যমূলক উত্তরের মধ্যে আমরা কী কী প্রশ্ন পেতে পারি - একবার দেখে নেওয়া যাক্ :-

) থিসরাস কী?
) থিসরাস সম্পর্কে একটু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করুন।
) থিসরাস শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ কী?
) সংস্কৃত ভাষায় থিসরাসের একটি উদাহরণ দিন।
) বাংলা ভাষায় থিসরাসের একটি উদাহরণ দিন।
) থিসরাস নামক অভিধানটি কে, কত খ্রিস্টাব্দে রচনা করেন? এবং তা কত খ্রিস্টাব্দে প্রকাশিত হয়?
) থিসরাসে কাছাকাছি অর্থের শব্দগুলি সমার্থক না বিপরীতার্থক?
) সহজে কোনো শব্দ খুঁজতে বা তার সম্বন্ধে কোনও ধারণা তৈরি করতে কোন্ অভিধানটি ব্যবহার করা হয়?


  • আলোচক : সৌম্য মাইতি
  • যোগাযোগ : ৬২৯০৩৭৭১৩৪
  • S.L.S.T  বাংলা অনলাইন ক্লাসে যুক্ত হতে চাইলে ফোন করে যোগাযোগ করুন আমার ৬২৯০৩৭৭১৩৪ নম্বরে, অথবা আমার WhatssApp-তে ম্যাসেজ করুন ৮৭৬৮৮৩০২৩০ নম্বরে। ধন্যবাদ।

This is a premium content, you can continue reading this content in our Android App. Click the button below to continue. alert-info

Post a Comment

Previous Post Next Post